কিছুদিন পরই শুরু হবে পবিত্র রমজান মাস। এ মাসকে কেন্দ্র করে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে চলছে ছাড়ের ছড়াছড়ি। সব ধনের মানুষ যাতে রমজান মাসে পণ্য ক্রয় করতে গিয়ে কোনো ধরনের দুর্ভোগ এবং কষ্টে না পড়ে এজন্য এসব দেশের সরকার কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।






পবিত্র রমজানে খেজুরের চাহিদা বেড়ে যায়। কারণ খেজুর খুবই পুষ্টিকর খাবার। তাই পবিত্র রমজানে সব ধরনের ক্রেতারা তাদের প্রয়োজন মতো খেজুর ক্রয় করতে পারে এজন্য মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমি রাতে সব ধরনের খেজুরের দাম কমানো হয়েছে।
রাসূল সা. বলেছেন, রোজা রাখার পর ইফতারিতে খেজুর রাখা উত্তম। কেউ যদি খেজুর না পায় তাহলে সে যেন পানি দিয়ে ইফতার করে। অর্থাৎ রমজানে ইফতারিতে রাসূল সা. খেজুরের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন।






খালিজ টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সারজার বিভিন্ন দোকান ঘুরে দেখা গেছে খেজুরের বিক্রি বেড়েছে। এখন প্রত্যেকটি দোকানে প্রতিদিন প্রায় ১৫০ কেজি খেজুর বিক্রি হয়। রমজান শুরু হলে প্রত্যেকটি দোকান প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার কেজি খেজুর বিক্রির লক্ষ্যমাত্র নিধারণ করেছে।
একজন খেজুর বিক্রেতা ইব্রাহিম আব্দুল রমমান বলেন, ‘আমাদের দোকানে ২৫ ধরনের খেজুর রয়েছে। এর মধ্যে জর্ডান, সৌদি আরব, লেবান এবং ফিলিস্তিনের খেজুর আছে। এছাড়াও স্থানীয় বাগানের কিছু খেজুর আছে।






৩০ বছর ধরে ইব্রাহিম খেজুর বিক্রি করেন। তিনি জানান, পবিত্র রমজান মাসে খেজুরের চাহিদা বেড়ে যায়। কারণ খেজুর স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারি।
তিনি বলেন, আমাদের বাজারগুলোত প্রায় ডাক্তার আসেন। তারা এসে আজওয়া খেজুরের গুণাগুন বর্ণনা করেন। কারণ আজওয়া খেজুর হার্টের সমস্যা দূরে করে এবং মানুষকে চিন্তা মুক্ত রাখে।






খেজুরের মান অনুযায়ী প্রতি কেজিতে ৫ থেকে শুরু করে ৪০ দিরহাম পর্যন্ত কমানো হয়েছে।