নিরাপত্তার দিক থেকে কাতার দেশটি বিশ্বসেরা। শিক্ষার ক্ষেত্রেও তাদের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এগিয়ে। বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশও বলা হয়। আন্তর্জাতিক ছাত্রদের আকৃষ্ট করার জন্য প্রতিবছরই আকর্ষণীয় বিভিন্ন স্কলারশিপ দিয়ে থাকে কাতারের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। সেরকম একটি হচ্ছে কাতারের দোহা ইনস্টিটিউটের দেওয়া “ গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ স্কলারশিপ” ২০২৪।

বাংলাদেশসহ সকল আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ স্কলারশিপের আওতায় শিক্ষার্থীদের সকল ধরনের টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। এছাড়াও উপবৃত্তি, স্বাস্থ্যবীমা ও বিমান খরচ দেয়া হবে। এসব বৃত্তি দেয়া হবে মেধার ভিত্তিতে। আবেদন করা যাবে আগামী ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত।

শিক্ষার্থীরা এই প্রতিষ্ঠানে মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান, পাবলিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ইকোনমিক্স ও সেন্টার ফর কনফ্লিক্ট অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান স্টাডিজ অনুষদভূক্ত যে কোনো বিষয় নিয়ে অধ্যায়ন করতে পারবেন।

স্নাতকোত্তর-পিএইচডির সুযোগ তাইওয়ানে

সুবিধাসমূহ:
দোহা ইনস্টিটিউট ফর গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ স্কলারশিপ একটি সম্পূর্ণ ফ্রি স্কলারশিপ। স্কলারশিপের জন্য নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিম্নলিখিত সুবিধা প্রদান করা হবে।
* যে কোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন।
* সম্পূর্ণ টিউশন ফি মওকুফ।
* ফ্রি আবাসন ব্যবস্থা।
* মাসিক উপবৃত্তি।
* স্বাস্থ্য বীমা।
* বিমানে আসা যাওয়ার খরচ।

আবেদনের যোগ্যতা:
* শিক্ষার্থীদের অবশ্যই স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে।
* ইংরেজি দক্ষতার সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। আইইএলটিএস এ ন্যূনতম ৫.৫ পেতে হবে।
* বিভাগভেদে বিভিন্ন যোগ্যতার মানদণ্ড ওয়েবসাইটে দেয়া আছে।
* কোনো নির্দিষ্ট বয়সের প্রয়োজনীয়তা নেই।

আরও পড়ুন: স্নাতকোত্তর-পিএইচডির সুযোগ তাইওয়ানে, সঙ্গে প্রতিমাসে ৯০ হাজার টাকা

প্রয়োজনীয় নথিপত্র:
(১) পাসপোর্ট এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি/ছবি
(২)স্নাতক ডিগ্রির সার্টিফিকেট ও মার্কশিট।
(৩) বিদেশে উচ্চশিক্ষার বিবরণী।
(৪) দুইটি রেফারেন্স লেটার।
(৫) জীবনবৃত্তান্ত।
(৬) ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সনদ ।
(৭) একাডেমিক প্রশংসাপত্র।

আবেদন প্রক্রিয়া: 
অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে ক্লিক করুন এখানে

বাংলা উক্তি